কর্পোরেট ওয়েব সাইট ডিজাইন আগে যা জানতে হবে ! পর্ব ৩

Press Release in Online News Site

আমাদের অনেকের নিজের কিংবা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েব সাইট তৈরি করার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু একটি ওয়েব সাইট বানানোর জন্য প্রধান দুটি জিনিসের দরকার হয়। একটি হল ডোমেইন নেম আর একটি হল হোস্টিং।ডোমেইন ও ওয়েব হোস্টিংয়ের বিষয়টি অনেকের কাছে কঠিন মনে হয়। আপনার কোম্পানির ওয়েব সাইট ডিজাইনের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭১৭৬৯৫৬৩১ অথবা ক্লিক করুনঃ BLACK iz WEBs

ব্যান্ডউইথের পরিমানঃ
ওয়েবসাইট হোস্টিং করার সময় যে বিষয়টি ভালোভাবে লক্ষ্য করতে হবে, তা হলো আপনাকে মাসে কি পরিমান ব্যান্ডউইথ দেয়া হবে তা। এখানে ব্যান্ডউইথ বলতে বুঝানো হয় যে ইউজাররা সেই ওয়েবসাইট থেকে মাসে কি পরিমান ডাটা ডাউনলোড করতে পারবে তার পরিমান। ব্যান্ডউইথ হিসাব আপনি খুব সহজে করতে পারবেন। ধরা যাক, আপনার ওয়েবসাইটিতে প্রতিটি ওয়েবপেজের টেক্সট সাইজ 3 KB (কিলোবাইট) এবং গ্রাফিক্স সাইজ 10 KB (কিলোবাইট), প্রতিদিন গড়ে ১০০ জন ভিজিটর গড়ে ৩টি করে পেজ ভিজিট করে । তবে মোট ব্যান্ডউইথ দরকার = (3 KB + 10KB)*100*3*30 = 1,17,00KB (কিলোবাইট) = 114.26 MB (মেগাবাইট), আপনাকে অবশ্যই আনুপাতিক হিসাবের চেয়ে বেশি ব্যান্ডউইট কিনতে হবে শুরুতেই । আপনি জেনে নিবেন ভবিষতে আরো বেশী ব্যান্ডউইথ কিনতে চাইলে কত মূল্য পরিশোধ করতে হবে। আজকাল অবশ্য অনেক ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে তাদের সার্ভারের ম্যাক্সিমাম ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি এবং লোড সম্পর্কে জেনে নিন। আপনার কোম্পানির ওয়েব সাইট ডিজাইনের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭১৭৬৯৫৬৩১ অথবা ক্লিক করুনঃ BLACK iz WEBs

ওয়েব সার্ভারে ওয়েবসাইট আপলোডঃ
যে ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট হোস্ট করছেন, সেগুলো আপনাকে এর জন্য দরকারী ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দেবে। তাহলেই আপনি এফটিপি (ফাইল ট্রান্সফার প্রটোকল) ব্যবহার করে এ কাজটি করতে পারবেন। এ কাজটি সহজ করার জন্য রয়েছে আরো বেশ কিছু সফটওয়ার, যেগুলো সাধারণভাবে ওয়েব বিল্ডার নামে পরিচিত। অনেক হোস্টিং কোম্পানি ও ডোমেইন নেম প্রোভাইডার এটি ফ্রি দিয়ে থাকে বা আপনি অনলাইনেও ব্যবহার করতে পারেন। এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট পাবলিশ করার আগে তার প্রিভিউ দেখেও নিতে পারবেন।

ডাটাবেজ সার্ভারঃ
বেশিরভাগ ওয়েবসাইটেই কোনো না কোনো ডাটাবেজ সার্ভার ব্যবহার করে হয়। এর ফলে তথ্য জমা রাখা, বের করে আনা, সার্চ করা সহজতর হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ডাটাবেজই মুখ্য, ওয়েবসাইটি শুধু ডাটা প্রর্দশন করে। আপনি যে ডাটাবেজ সিস্টেম ব্যবহার করবেন আপনার ওয়েব হোস্টিং কোম্পানিকে অবশ্যই সেটা সাপোর্ট করতে হবে। সবচেয়ে জনপ্রিয় ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)- এর মধ্যে রয়েছে মাইএসকিউএল, ওরাকল, মাইক্রোসফট এসকিউএল সার্ভার ২০০৫ ইত্যাদি। ওয়েবসাইট ডিজাইন ও হোস্টিং করার আগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হিসাবে কোনটি ব্যবহার করবেন। কারণ এর সাথে স্ক্রিপিং ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যবহার ও ওয়েব সার্ভারের অপারেটিং সিস্টেমও জড়িত। আপনার কোম্পানির ওয়েব সাইট ডিজাইনের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭১৭৬৯৫৬৩১ অথবা ক্লিক করুনঃ BLACK iz WEBs

শেয়ারড নাকি ডেডিকেট সার্ভারঃ
মূলত দুই ধরনের হোস্টিং সার্ভিস আছে- শেয়ারড এবং ডেডিকেটেড । দাম ও পারফরমেন্সের বিশাল পার্থক্য জড়িত এখানে। শেয়ারড হোস্টিংয়ের ক্ষেত্রে একই ওয়েব সার্ভারে একাধিক ওয়েবসাইটকে হোস্ট করা হয়। ফলে খরচ অনেক কম হয়। কিন্তু এর ফলে স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ও ব্যান্ডউইডথ সবার মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। কারণ, একটি সার্ভার সব ওয়েবসাইটের সব ভিজিটরকে হ্যান্ডেল করে। যদি আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর সংখ্যা এক হাজারের নিচে হয়, তাহলে এ ধরনের সার্ভিস বেছে নিতে পারেন । আর অন্য ধরনের সার্ভিস হলো ডেডিকেটেড হোস্টিং। এক্ষেত্রে একটি ওয়েব সার্ভারে শুধু একটি ওয়েবসাইই হোস্টিং করা হবে। ফলে স্টোরেজ, সিপিইই আর নেটওয়ার্কের পুরো ক্ষমতা ব্যবহার করা সম্ভব হয়। এটি বেশ ব্যয়বহুল। প্রতিমাসে ন্যূনতম ৮০ থেকে ১০০ ডলার খরচ হয়ে থাকে।

আপনার কোম্পানির ওয়েব সাইট ডিজাইনের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭১৭৬৯৫৬৩১ অথবা ক্লিক করুনঃ BLACK iz WEBs

Related posts

Leave a Comment